বিশিষ্ট সাহিত্যিক-রাজনীতিবিদ এবং ‘চতুরঙ্গ’ পত্রিকার প্রতিষ্ঠাতা হুমায়ুন কবির একবার বলেছিলেন, ‘প্রতিভার জন্মরহস্য কেউ বলতে পারে না। প্রতিভা তো সব সময়েই তা-ই যা প্রাকৃতিক নিয়মের ব্যতিক্রম।’
কবি জীবনানন্দ দাশের মাতা কুসুমকুমারী দাশ একদা আক্ষেপ করে লিখেছিলেন, ‘আমাদের দেশে হবে সেই ছেলে কবে, কথায় না বড় হয়ে কাজে বড় হবে?’ জীবিত থাকলে ওই আক্ষেপোক্তি তাঁকে প্রত্যাহার করে নিতে হতো বৈকি; কারণ আমাদের ছেলেরা এখন কেবল কথায় নয়, কাজেও যথেষ্ট সেয়ানা হয়ে উঠেছে।
অগ্রজ কবি জীবনানন্দ দাশকে সামনে থেকে দেখার ইচ্ছে ছিল কবি আবুল হোসেনের। তিনি একবার তাঁর বন্ধু শান্তিরঞ্জন বন্দ্যোপাধ্যায়কে নিয়ে জীবনানন্দের সঙ্গে তাঁর বাড়িতে দেখা করতে গিয়েছিলেন। তখন বিকেল কেবল শুরু হচ্ছে। জীবনানন্দ দাশ সম্ভবত তখন খেয়েদেয়ে বিশ্রাম নিচ্ছিলেন।
আমার অবস্থা তখন জীবনানন্দ দাশের কবিতার মতো, ‘অতিদূর সমুদ্রের ’পর হাল ভেঙে যে-নাবিক হারায়েছে দিশা’। দিনভর তন্নতন্ন করে খুঁজেও কোনো কূলকিনারা করতে পারছি না। স্থানীয় লোকজন আমাকে সাহায্য না করে উল্টো সন্দেহ করতে শুরু করেছে। এ রকম অবস্থায় তথ্য সংগ্রহের কাজ চালিয়ে
জীবনানন্দ দাশকে নির্জনতম কবি বলা হয়। তিনি নির্জনতম কবি শুধু নন, নির্জনতম মানুষও ছিলেন। বুদ্ধদেব বসু জীবনানন্দ দাশকে প্রথম দেখেছিলেন ঢাকায়, ব্রাহ্মসমাজে। সেদিন ছিল জীবনানন্দের বিয়ে। এরপর জীবনানন্দের জীবদ্দশায় তাঁর
তাঁর লেখা পড়লে আমাদের বারবার মনে পড়বে যে, একজন লেখক কতটা পরিশ্রমী, নিষ্ঠাবান হতে পারেন। মনে করিয়ে দেবে, কীভাবে প্রচলিত চিন্তাকে চ্যালেঞ্জ জানাতে হয়। যেকোনে প্রতিকূলতায় শিরদাঁড়া সোজা করে দাঁড়িয়ে থাকতে হয়। ফলে তাঁর লেখা বইগুলোর কাছে বারবার ফেরত যেতে হবে আমাদের। বাংলাদেশের সৌভাগ্য যে, তাঁর মতো এক গুণীক
সাফল্যের ২৫ দিন পেরিয়ে এল জয়া আহসান অভিনীত সিনেমা ‘ঝরা পালক’। ২৪ জুন পশ্চিমবঙ্গের বেশ কিছু হলে মুক্তি পেয়েছিল সিনেমাটি। চতুর্থ সপ্তাহে এসেও ভালোই সাড়া পাচ্ছে। জীবনানন্দ দাশের জীবনী নিয়ে তৈরি
মুক্তির আর দুই সপ্তাহ বাকি, এখন থেকেই তাই প্রচারে সক্রিয় ঝরা পালক টিম। প্রচারণায় অংশ নিতে গতকাল কলকাতায় গেছেন জয়া আহসান। নির্মাতা সায়ন্তন মুখোপাধ্যায়কে প্রশ্ন করা হয়েছিল, লাবণ্য চরিত্রে জয়া আহসানকে নেওয়ার কথা কেন ভাবলেন?
১৯৫৪ সালের ১৪ অক্টোবর ছিল বৃহস্পতিবার। সেদিন সন্ধ্যায় কলকাতার দেশপ্রিয় পার্কের কাছে রাস্তা পার হতে গিয়ে ট্রামের নিচে পড়ে আহত হন জীবনানন্দ দাশ। গুরুতর আহত অবস্থায় তাঁকে শম্ভুনাথ পণ্ডিত হাসপাতালে ভর্তি
কবি জীবনানন্দ দাশের স্মৃতি রক্ষার্থে পাঠাগার ও জাদুঘর নির্মাণের উদ্যোগ নিয়েছে ঝালকাঠির পানি উন্নয়ন বোর্ড। বরিশাল-খুলনা আঞ্চলিক মহাসড়কের ঝালকাঠির রাজাপুর উপজেলার উত্তর পিংড়ি (বারইবাড়ি) এলাকায় প্রাথমিকভাবে জমি নির্বাচন করা হয়েছে বলে জানিয়েছে পানি উন্নয়ন বোর্ড। কবির স্মৃতি ঘিরে ঝালকাঠির পানি উন্নয়ন বোর
কবি জীবনানন্দ দাশকে নিয়ে তৈরি হয়েছে ছবি। নাম ‘ঝরা পালক’। তাতে জীবনানন্দের স্ত্রী লাবণ্য চরিত্রে অভিনয় করেছেন জয়া আহসান। বেশ আগেই শুরু হয়েছিল ছবির শুটিং। এবার জানা গেল ‘ঝরা পালক’-এর মুক্তির তারিখ। আগামী ফেব্রুয়ারিতে কবির জন্মমাসে কলকাতার সিনেমা হলে মুক্তি পাবে ছবিটি।